তথ্য এবং গবেষণার উপর ভিত্তি করে দক্ষিণ এশীয় ভূ-রাজনীতির একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হল।
দক্ষিণ এশিয়া আটটি দেশ নিয়ে গঠিত একটি অঞ্চল: আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা। এটি প্রায় 2 বিলিয়ন লোকের আবাসস্থল, এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এবং বৈচিত্র্যময় অঞ্চল। দক্ষিণ এশিয়া তার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, প্রাণবন্ত অর্থনীতি এবং কৌশলগত ভৌগলিক অবস্থানের জন্য পরিচিত। এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক তাৎপর্যের কারণে দক্ষিণ এশীয় ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষক এবং নীতিনির্ধারকদের আগ্রহের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দক্ষিণ এশীয় ভূ-রাজনীতি ভূগোল, ইতিহাস, ধর্ম, জাতিগততা এবং সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা আকৃতি লাভ করে। এই অঞ্চলটি অনেক ভূ-রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং দ্বন্দ্বের কেন্দ্রবিন্দু ছিল এবং আজও তা অব্যাহত রয়েছে। দক্ষিণ এশীয় ভূ-রাজনীতিকে প্রভাবিত করে এমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলির মধ্যে একটি হ'ল ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে ক্ষমতার গতিশীলতা।
ভারত ও পাকিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার দুটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি এবং তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক গতিশীলতার কেন্দ্রবিন্দু। বেশ কয়েকটি বড় যুদ্ধ এবং চলমান সীমান্ত বিরোধসহ উভয় দেশের সংঘাতের দীর্ঘ এবং জটিল ইতিহাস রয়েছে। কাশ্মীর সংঘাত দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে বিতর্কিত এবং অমীমাংসিত ইস্যুগুলির মধ্যে একটি, উভয় পক্ষই এই অঞ্চলটি দাবি করে।
এই অঞ্চলে চীনের সম্পৃক্ততা দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতেও অবদান রেখেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থের কারণে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের উন্নয়ন এবং পাকিস্তানের গোয়াদারে একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করা হয়েছে। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) এই অঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে, বেশ কয়েকটি দক্ষিণ এশীয় দেশ এই উদ্যোগে অংশ নিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক আরেকটি কারণ যা দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতিকে প্রভাবিত করেছে। ভারতের কৌশল
Comments
Post a Comment